![]() |
কিসমিস - খুবই পুষ্টিকর খাবার |
নিজস্ব প্রতিবেদক:
সাধারণত মিষ্টি ও শুকনো ফল বললেই সবার আগে যেটির কথা মনে পড়ে তা হলো—কিসমিস। আঙুর শুকিয়ে তৈরি হওয়া এই ছোট্ট ফলটি দেখতে যতটাই ছোট, উপকারিতা ততটাই বিশাল। শুধু খাবারের স্বাদ বাড়াতেই নয়, কিসমিস শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণেও বিশেষভাবে সহায়ক।
কিসমিস কীভাবে তৈরি হয়?
- ত্বক ও চুলের যত্নে: কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক উজ্জ্বল করে এবং চুল পড়া রোধে সহায়ক।
- হৃদরোগ প্রতিরোধ: এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।
প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে প্রায়:
-
৩ গ. প্রোটিন
-
৭০-৭৫ গ. কার্বোহাইড্রেট
-
৩-৪ গ. ফাইবার
-
উচ্চমাত্রায় আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট
রক্তশূন্যতা দূর করে: কিসমিসে উচ্চমাত্রায় আয়রন থাকে, যা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।
বাজারে দেশি ও বিদেশি বিভিন্ন জাতের কিসমিস পাওয়া যায়—সোনালি, কালো, বাদামি ইত্যাদি। ইফতারি থেকে শুরু করে নানা রান্না ও মিষ্টান্ন তৈরিতে এর ব্যবহার ব্যাপক।
বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন সকালে ৮–১০টি কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেন। এতে দেহে আয়রনের ঘাটতি কমে, হজম শক্তি বাড়ে এবং শরীর থাকে চনমনে।
0 on: "কিসমিস: ছোট দানায় গুচ্ছ পুষ্টি ও রোগ প্রতিরোধের শক্তি"