Random Posts

Theme images by Storman. Powered by Blogger.

Ads Top

Home Ads

Categories

Tags

Popular Posts

Latest in Sports

কিসমিস: ছোট দানায় গুচ্ছ পুষ্টি ও রোগ প্রতিরোধের শক্তি

কিসমিস - খুবই পুষ্টিকর খাবার

 নিজস্ব প্রতিবেদক:

সাধারণত মিষ্টি ও শুকনো ফল বললেই সবার আগে যেটির কথা মনে পড়ে তা হলো—কিসমিস। আঙুর শুকিয়ে তৈরি হওয়া এই ছোট্ট ফলটি দেখতে যতটাই ছোট, উপকারিতা ততটাই বিশাল। শুধু খাবারের স্বাদ বাড়াতেই নয়, কিসমিস শরীরের পুষ্টি চাহিদা পূরণেও বিশেষভাবে সহায়ক।

কিসমিস কীভাবে তৈরি হয়?


 কিসমিসের পুষ্টিগুণ:

 কিসমিসের স্বাস্থ্য উপকারিতা:
হজমে সহায়ক: এতে থাকা ফাইবার পাচনতন্ত্র সুস্থ রাখে এবং কোষ্ঠকাঠিন্য কমায়।
হাড় শক্ত করে: ক্যালসিয়াম ও বোরন হাড়ের গঠন ভালো রাখে, বিশেষ করে শিশু ও বৃদ্ধদের জন্য উপকারী।
  • ত্বক ও চুলের যত্নে: কিসমিসের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ত্বক উজ্জ্বল করে এবং চুল পড়া রোধে সহায়ক।
  • হৃদরোগ প্রতিরোধ: এতে থাকা পটাশিয়াম রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে সহায়তা করে।

বাজারে কিসমিসের চাহিদা:

পুষ্টিবিদের পরামর্শ: কিসমিস মূলত আঙুর শুকিয়ে তৈরি করা হয়। বিশেষ জাতের আঙুর সূর্যের আলো ও হালকা তাপের মাধ্যমে প্রাকৃতিকভাবে শুকিয়ে কিসমিসে পরিণত করা হয়। এতে আঙুরের সব পুষ্টিগুণ সঙ্কুচিত হয়ে কনসেন্ট্রেট আকারে থেকে যায়।

প্রতি ১০০ গ্রাম কিসমিসে প্রায়:

  • ৩ গ. প্রোটিন

  • ৭০-৭৫ গ. কার্বোহাইড্রেট

  • ৩-৪ গ. ফাইবার

  • উচ্চমাত্রায় আয়রন, ক্যালসিয়াম, পটাশিয়াম ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট

রক্তশূন্যতা দূর করে: কিসমিসে উচ্চমাত্রায় আয়রন থাকে, যা হিমোগ্লোবিন তৈরিতে সাহায্য করে।

বাজারে দেশি ও বিদেশি বিভিন্ন জাতের কিসমিস পাওয়া যায়—সোনালি, কালো, বাদামি ইত্যাদি। ইফতারি থেকে শুরু করে নানা রান্না ও মিষ্টান্ন তৈরিতে এর ব্যবহার ব্যাপক।

বিশেষজ্ঞরা প্রতিদিন সকালে ৮–১০টি কিসমিস পানিতে ভিজিয়ে খাওয়ার পরামর্শ দেন। এতে দেহে আয়রনের ঘাটতি কমে, হজম শক্তি বাড়ে এবং শরীর থাকে চনমনে।

0 on: "কিসমিস: ছোট দানায় গুচ্ছ পুষ্টি ও রোগ প্রতিরোধের শক্তি"